কক্সঃ৭১ রিপোর্ট
মৎস্য সেক্টরের সমৃদ্ধি,সুনীল অর্থনীতির অগ্রগতি এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-১৯ শুরু হয়েছে। তারিধারাবাহিকতায় কক্সবাজার মৎস অফিস জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন উপলক্ষ্যে বিস্তারিত কর্মসূচী হাতে নিয়েছে। ১৭ থেকে ২৩ জুলাই এবারের মৎস্য সপ্তাহ উললক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্টানে জাতীয় ভাবে কক্সবাজার থেকে পুরুষ্কৃত হচ্ছেন একজন তিনি হলেন হারুন রশিদ ভুইয়া পিতা নাসির আহামেদ ভুইয়া মাতা বেগম লুৎফন নাহার মেরিন ড্রাইভ রোড় কক্সবাজার। তিনি বাগদা চিংড়ীর গুণগতমানের পিএল উৎপাদনে এই পুরুষ্কার পাচ্ছেন। তিনি আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতে থেকে পুরষ্কার নেবেন। এছাড়া জেলা পর্যায়ে আরো ৫ জনকে বিশেষ পুরুষ্কার দেওয়া হচ্ছে তারা হচ্ছেন-ওয়াহিদুজ্জামান পিতা মৃত আবুল কাসেম বেলী হ্যাচারী,মোঃ আবদুর রহিম পিতা অছিউর রহমান হোয়ানক মহেশখালী, মোহামদ ইউছুপ পিতা মৃত মাহমুদুর রহমান চকরিয়া,মোঃ শফিকুর রহমান চৌধুরী পিতা ছিদ্দিকুর রহমান চৌধুরী,ঝাউতলা কক্সবাজার,ওমর হাসান পিতা মৃত আকতারুজ্জামান, চৌধুরী পাড়া পৌরসভা কক্সবাজার। ১৭ জুলাই সকালে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস,এম খালেকুজ্জামান।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরো বলেণ, কক্সবাজারে মাছের বার্ষিক চাহিদা ৬০ হাজার মে.টন কিন্তু এর বিপরীতে বার্ষিক মাছের মোট উৎপাদন হয় ২ লাখ ৪৯ হাজার মে.টন। এটা খুবই ভাল দিক কারন কক্সবাজারের মৎস্য সারা দেশে জাতীয় অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখছে। তিনি মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আজ র্যালী,আলোচনা সভা,পুরুষ্কার বিতরণ,মাছের পোনা অবমুক্ত করার কর্মসূচী আছে বলে জানান। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়ন সদর উপজেলা মৎস কর্মকর্তা তারাপদ চৌহান,প্রকল্প ব্যবস্থাপক (এডিবি) মিজানুর রহমান,গবেষনা কর্মকর্তা এডিবি হ্যাচারী মুশফিকুর রহমান,হ্যাচারী অফিসার মোঃ মনিরুজ্জামান,প্রকল্প কর্মকর্তা এডিবি মোঃ মনজুরুল হক,সহকারী প্রকল্প কর্মকর্তা এডিবি রোকসানা আক্তার কলি প্রমুখ।
মন্তব্য করুন