কক্সবাজাররে বআিইডাব্লউিটএি ঘাট ইজরা নওেয়ার পর থকেে যাত্রী উঠা-নাম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চরম লোকসানরে মুখে পড়ছেনে ইজরাদার। সম্প্রতি জলো প্রশাসকসহ সরকাররে সংশ্লষ্টি দপ্তরে অবহতি করওে কোন সুরাহা না হওয়ায় হতাশ হয়ে পড়ছেনে ইজরাদার।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, বআিইডাব্লউিটএি ঘাটে সম্প্রতি নর্মিতি হয় দৃষ্টনিন্দন জটে।ি বআিইডাব্লউিটএি রাজস্ব আদায় করতে ২০১৮-১৯ সালরে জন্য ঘাটটি টন্ডোররে মাধ্যমে ইজরা প্রদান কর।ে এতে র্সবােচ্চ মূল্যে ভ্যাটসহ ৩০ লাখ ৬ হাজার টাকায় ইজারা ননে রাসদে হোসনে। তনিি জানান, ইজরা নয়িে ঘাট বুঝে নওেয়ার পর থকেে পাশ্বর্বতী ৬নং জটেটিি পুনরায় চালু কর।ে ওই ঘাটরে পরচিালকররা স্পীটবোটসহ অধকিাংশ ট্রলাররে মালকি হওয়ায় গুরুত্বর্পুণ বআিইডাব্লউিটএি ঘাট দয়িে যাত্রী উঠা-নামা বন্ধ হয়ে যায়। র্বতমানে এই দৃষ্টনিন্দন জটেি দয়িে ভআিইপি উঠা-নামা ছাড়া কোন কাজ নইে। ফলে ইজারা নওেয়ার পর থকেে অদ্যবদি ঘাট থকেে কোন টোল আদায় করা সম্ভব হয়ন।ি ৬নং ঘাট দয়িে যাত্রী-পারাপার হওয়ায় সর্ম্পুণ অচল হয়ে পড়ে বআিইডাব্লউিটএি’র গুরুত্বর্পুণ ঘাটট।ি এতে আমার বনিয়িোগকৃত বপিুল টাকা এখনো ফরিে পাইন।ি কক্সবাজার জলো প্রশাসকরে সভায় এ বষিয়ে কয়কে দফা আলোচনা হলওে এখনো সুরাহা হয়ন।ি
স্থানীয় এক ব্যবসায়ি নাম প্রকাশ না করার র্শতে জানয়িছেনে, এই ঘাটে জটেি নর্মিতি হওয়ার পর যাত্রীদরে মনে স্বস্তি ফরিলওে তা কয়কেদনি পরইে শষে হয়ে যায়। এই গুরুত্বর্পুণ জটেি এখন মৃত প্রায়। সরকাররে কয়কে কোটি টাকার সম্পদ এখন অচল হয়ে পড়ে আছ।ে ইজরাদার এই ঘাট থকেে একটি টাকাও টোল হসিাবে আদায় করতে পারনে।ি ৬ং জটেঘিাট দয়িে সাধারণ মানুষ পারাপার হতে চায় না। ওই ঘাটরে পরচিালকরা স্পীটবোটরে মালকি হওয়ায় যাত্রীদরে বাধ্য করছে ওই ঘাট দয়িে চলাচল করার। ঘাটে প্রতনিয়িত মহলিাদরে ইভটজিংিসহ নানা অপরাধমুলক কাজ সংঘঠতি হয়। সাধারণ মানুষ বরিক্ত হলওে নরিোপায় হয়ে চলাচল করছ।ে এছাড়া ভরাট হয়ে যাওয়া যাত্রীদরে চরম র্দুভােগ পোহাতে হয়। রোগি পারাপারে মারাত্মক সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছ।ে
মন্তব্য করুন