মাহাবুবুর রহমান,
২০০৭ সাল থেকে ঢাকা ব্যাংকে প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা করে ডিপিএসের টাকা জাম করে আসছেন শহরের বিশিষ্ট ঠিকাদান আতিকুল ইসলামের স্ত্রী। ডিপিএসের মেয়াদ ১২ বছর পূর্ন হওয়ার কিছুদিন আগেই খোঁজ নিতে গিয়ে জানতে পারে এতবছর ধরে ডিপিএসের টাকা জমা হচ্ছে ২ হাজার টাকা করে। অথচ উনার কাছ থেকে প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা জমা নেওয়ার ব্যাংক সিল্পও আছে।বরং এখন টাকা সুদেআসলে ফেরত দেওয়ার সময় হওয়ার আগেই কিস্তির টাকা ঠিকমত পরিষোধ না করে উনার একাউন্টেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভয়াবহ এই অনিয়ম দূর্নীতি কথা তিনি তুলে ধরে দূর্নীতি দমন কমিশন কতৃক আয়োজিত গনশুনানীতে। এ সময় উপস্থিত দুদক কমিনার নিজেই এতবগ অনিয়মের বিষয় জানতে পেরে কিছুটা হতবাক হয়ে পড়ে। এবং তাৎক্ষনিক এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানিয়ে দুদকের কাছে লিখিত ভাবে অভিযোগ করলে দ্রুত ব্যাবস্থা নেওয়ার আশ^াষ দেন তিনি। এ সময় উপস্থিত কক্সবাজারস্থ ঢাকা ব্যাংকের ম্যানেজার আমিনুল হক বলেন,কম্পিউটার সিস্টেমের কারনে এত সমস্যা হয়েছে। আর উনি ২ হাজার করেই ডিপিএস করেছিলেন তা উনার আবেদনেআছে। তবে আতিকুল ইসলামের অভিযোগ মূল আবেদনে ব্যাংক কতৃপক্ষ নিজেরা ঘষামাজা করে ২ হাজার করেছে। মূলত এভাবে তারা দেশের লাখ লাখ গ্রাহক থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন।
মন্তব্য করুন