কক্সঃ৭১ রিপোর্ট
কক্সবাজার সদর উপজেলা খাদ্য গুদামের মাধ্যমে কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় বিষয়ে চরম অনিয়ম দূর্নীতি নিয়ে গঠিত তদন্ত প্রভাবিত করতে কাজ করছে বেশ কয়েক জন প্রভাবশালীরা। এবং সেই তদন্তে যারা স্বাক্ষী হিসাবে আছে তাদের প্রতিনিয়ত হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তারা।
পিএমখালী ইউনিয়ন এবং ডিককুল এলাকার বেশ কয়েকজন প্রান্তিক কৃষক দৈনিক কক্সবাজারকে জানান,সম্প্রতী কক্সবাজারের বহুল প্রচারিত দৈনিক কক্সবাজার পত্রিকায় ধান ক্রয়ে ব্যাপক অনিয়ম দূর্নীতি বিষয়ে বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রকাশ হয়। তারিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রনালয়ের নির্দেশে ইতি মধ্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। উক্ত তদন্ত কমিটির মাধ্যমে আমরা সদর উপজেলা খাদ্য গুদামে আমাদের কাছ থেকে প্রতি টন ধান বিক্রি করতে ৩ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার বিষয়টি শিকার করি। তবে এখন আমাদের দেওয়া সেই বক্তব্য প্রত্যাহার করতে স্থানীয় অনেক আওয়ামীলীগ নেতা আমাদের মানসিক ভাবে চাপ দিচ্ছে অনেটা হুমকি দিয়ে তারা আমাদের আজেবাজে কথা বার্তা বলছে। এবং তাদের সাথে থাকে খাদ্য অফিসের অভিযুক্ত কর্মকর্তারা। একই সাথে সদর খাদ্য অফিসের কর্মকর্তার দুলাভাই মোঃ আলম আমাদের প্রতিনিয়ম হুমকি দিচ্ছে। তাই এখন আমাদের নিরাপত্তা নিয়ে সংকিত আছি। এ বিষয়ে সরকারের কাছে আমরা নিরাপত্তাদাবী করছি। উল্লেখ্য সরকারি ভাবে কৃষকের কাছ থেকে ন্যায্য মূল্যে ধান ক্রয়ে পুরু জেলা ব্যাপী খাদ্য অফিসগুলোতে বিভিন্ন ব্যবসায়ির সাথে সিন্ডিকেট করে ব্যাপক অনিয়ম দূর্নীতি করে ধান সংগ্রহ করলেও কোন কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করেনি। বরং যারা সিন্ডিকেট ছাড়া ধান বিক্রি করতে গেছে তারা কাছ থেকে প্রতি টনে ৩ হাজার টাকা করে ঘুষ নিয়েছে কর্মকর্তারা। আর যারা ঘুষ দিতে পারেনি তাদের ধানে চিটা বেশি বা মান নি¤œ বলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন