এম আবুহেনা সাগর,
বাড়ীর ছাদে দৃষ্টিনন্দন বাগান করেছেন ঈদগাঁও ভিলেজ ডক্টরস ফোরামের সহ সভাপতি রেহেনা নোমান কাজল ও ব্রাকের সাবেক শিক্ষা কর্মকতা। চমৎকার দৃশ্যও বটে। তৃতীয় তলার ছাদে সারি সারি মাটির টবে বেড়ে উঠেছে বাহারী রকমের ফলজ, বনজ, ওষধিসহ ফুলের গাছ। প্রতিদিন সন্ধ্যায় ছাদে উঠে গাছে পানিসহ নানা পরিচর্চা করেন এ দম্পতি। ছাদে মাটির টবে ফুল ফল, আর নানা ওষধি গাছের সমাহার। পুরো ছাদটি যেন একটি বাগানে পরিণত হল। ১৯ই আগষ্ট বিকেলে বাড়ীর ছাদে উঠলে এমন মনো মুগ্ধকর দৃশ্য চোখে পড়ে এ প্রতিবেদকের। ছাদের বাগানে কোন গাছ কি কি উপকারে আসে তার বাস্তবতা দেখান নোমান। এটি দেখে যদি লোকজন বাড়ীর ছাদ খালি না রেখে এ ধরনের বাগান করে তাহলে সৌন্দর্য্যের পাশাপাশি অনেকটা লাভবান হওয়ার ও সম্ভবনা রয়েছে। গাছের উপকারীতা সম্পর্কে অজানা বহুকিছু শেখা যাবে অনায়াসে। তবে সাবেক ব্রাক কর্মকতা নোমানের সাথে কথা হলে তিনি জানান, একদিনেতো ছাদে বাগান করা সম্ভব হয়নি। তিল তিল করে নানা যন্ত আর পরিচর্চা করে মাটির টবে ( কলব) গাছের বাগান করা হয়েছে। এটিতে বর্তমানে নানান ফল ফলাদি হয়েছে। দেখতে বেশ সুন্দর ও মানানসই বটে। অন্যদিকে পল্লী চিকিৎসক কাজল জানান, দীর্ঘদিনের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পেরে নিজেকে উৎফুল্ল মনে করছি। বাড়ীর ছাদের বাগান মনকে প্রফুল্ল রাখে। বৈকালিক সময়ে বাগানের সৌন্দয্যে উপভোগ করা যায়। তবে সচেতন মহলের মতে, কৃষি সংশ্লিষ্ট কর্মকতারা যদি ছাদযুক্ত বাড়ীর মালিকসহ ভাড়াটিয়াদেরকে ছাদের উপর বাগান করতে আগ্রহতা দেখায়, তাহলে অনেকটা উপকৃত হবে লোকজন।
মন্তব্য করুন