ঘটনার ৪ দনি পর শত বাধা বপিত্ত,ি হুমক,ি ধমক,ি প্রতবিাদরে নাটক উপক্ষো করে অবশষেে মামলা নলি মহশেখালী থানা। ২ এপ্রলি মহশেখালী পৌরসভার ময়ের রাজাকার পুত্র মকছুদ ময়িা ও তার লালতি সন্ত্রাসী বাহনিীর নর্মিম প্রহারে মৃত্যু শয্যায় মহশেখালী প্রসেক্লাবরে সাধারণ সম্পাদক ও পৌর কাউন্সলির ছালামত উল্লাহ। তনিি র্বতমানে চট্টগ্রাম মডেকিলে কলজে হাসপাতালে চকিৎিসাধীন রয়ছেনে। ঘটনার দনি পৌর ময়ের মকছুদ ময়িা র্কতৃক নর্যিাতন করার পর স্থানীয় সাংবাদকিগণ কোন ধরনরে সংবাদ অতীরঞ্জতি ভাবে প্রকাশ না করে স্থানীয় ভাবে মমিাংসা করার উদ্যোগ নয়িছেলি। পররে দনি তার শারীরকি অবস্থা অবনতি হলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে র্কতব্যরত চকিৎিসক তাকে চট্টগ্রাম মডেকিলে কলজে হাসপাতালে প্ররেণ কর।ে ঐদনি নর্যিাতনরে শকিার সাংবাদকি ছালামত উল্লাহ’র স্ত্রী, মা, ভাই-বোন, ছলেে সন্তান কক্সবাজাররে সনিয়ির সাংবাদকিগণরে নকিট ঘটনার র্বণনা দয়িে একজন জন প্রতনিধিকিে প্রকাশ্য শারীরকি নর্যিাতনরে আইনী সহায়তা ও অপরাধীদরে গ্রফেতাররে দাবী জানয়িে কান্নায় ভঙ্গেে পড়নে।
৪ই এপ্রলি কক্সবাজাররে স্থানীয় সংবাদপত্র, অনলাইনে ব্যাপকভাবে সংবাদটি প্রচার কর।ে এ সংবাদ পত্রকিায় প্রচার হওয়ার পর মকছুদ ময়িার আজ্ঞাবহ কছিু লোক দয়িে স্বনামে বনোমে দফায় দফায় মহশেখালী প্রসেক্লাবরে সামনে সাংবাদকিদরে হাত কটেে নওেয়ার হুমকি দয়ে। একারনে সকল সাংবাদকিদরে মধ্যে আরো বশেি ক্ষোভরে র্বহপ্রিকাশ ঘট।ে চট্টগ্রামরে বভিন্নি অনলাইন সংবাদপত্র সাংবাদকি সংগঠন, সুশীল সমাজরে লোকজন মানববন্ধন, প্রতবিাদ সভার ডাক দয়ে। ঢাকা সহ দশেরে বভিন্নি প্রান্ত থকেে অমানবকি নর্যিাতনরে ঘটনা কনে মামলা হবনো জানতে চয়েে বভিন্নি প্রতবিাদী র্কমসূচী গ্রহণ কর।ে স্থানীয়ভাবে মকছুদ ময়িাকে মামলা থকেে বাদ দতিে নানা তদবরি শুরু করনে। পরশিষেে ৫ই এপ্রলি মহশেখালী থানায় পৌর ময়ের মকছুদ ময়িাকে প্রধান আসামী করে আরো ৯ জনরে নাম উল্লখে র্পূবক মামলা রুজু করনে মহশেখালী থানার ওসি প্রভাষ চন্দ্র ধর। মামলায় ১নং আসামী ময়ের মকছুদ ময়িাসহ ১০ জনরে নাম উল্লখে করে অজ্ঞাতসহ ১৬ জনকে আসামী করা হয়ছে।ে র্ববোরচিতি হামলার শকিার ছালামত উল্লাহর স্ত্রী-জুলখো আকতার বাদি হয়ে মামলাটি দায়রে করছেনে। মহশেখালী থানার মামলা নম্বর ৮/২০১৯। মামলা দায়রে হওয়ায় ছালামত উল্লাহর পরবিার ও তার সহর্কমীদরে মাঝে স্বস্তি ফরিছে।ে তবে এবার আসামী দ্রুত গ্রফেতার দাবি করছেনে তারা।
বাদি দয়ো এজাহার মতো পৌর ময়ের মকছুদ ময়িাকে প্রধান আসামী করা হয়। এছাড়া এজাহার নামী অন্যান্য আসামী হলো- আবদুর রহমান, শামশুর রহমান, মশিাল, মোহাম্মদ রুবলে, ফয়জেুল হক, নুর হোসনে, বোরহান উদ্দনি আজম, আ.ন.ম হাসান ও মোহাম্মদ এনাম। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামী দখোনো হয়ছেে আরো ৬ জন।
এজাহারে বাদি উল্লখে করনে, একজন কাউন্সলির হসিবেে ছালামত উল্লাহ মহশেখালী পৌর ময়ের মকছুদ ময়িা পরষিদরে রাস্তাঘাটরে উন্নয়ন টন্ডোর, হাট বাজার ইজারা, সরকাররে ভজিডি,ি ভজিএিফ, টনি, ঘর বাড়ী নর্মিান, কসাইখানা, টমটম গাড়,ি গুধি ঘাট ইজারার বষিয়ে নান অনয়িম আত্ময়করণ, স্বজনপ্রীতি সহ বভিন্নি খাত অনয়িম-র্দুনীতরি প্রতবিাদ করতনে। এই নয়িে বভিন্নি সময় ময়েররে সাথে ছালামত উল্লার সাথে বাদানুবাদও হয়ছে।ে আগমী ১৪২৬ বাংলা সনরে হাট বাজার, রাস্তা ঘাট, কসাইখানা সহ বভিন্নি আইয়রে উৎস খাত নজিরে পছন্দরে লোকদরে দয়িে অতীগোপনে সম্পাদন কর।ে এ বষিয়ে পরষিদরে কাউন্সলির সাংবাদকি ছালামত উল্লাহ বভিন্নি মাধ্যমে প্রতবিাদ করলে তাতে ক্ষপেে যায় ময়ের মকছুদ ময়িা। এ ঘটনাটি ময়ের মকছুদ ময়িার অতীব শুভাকাঙ্কি পইেজবুক পইেজ র্মূখ মন্ত্রী, কালো কালো চশমা নামে অশালীন কথার্বাতা লখিে পরষ্পর উস্কানি দয়ে। এই উস্কানি নপেথ্য নায়কগণ ময়ের মকছুদকে অতী উৎসাহতি করে কাউন্সলির ছালামত উল্লাহকে মারধররে ঘটনা ঘটায়। এসব উপদষ্টোগণরে পরার্মশে সাংবাদকিদরে বরিুদ্ধে প্রতবিাদ বক্ষিোভ করে পুটবিলিা গোরকঘাটা কন্দ্রেীক একটি সংঘাত তরৈি করে দয়িে ছালামত উল্লার প্রতি নর্মিম নর্যিাতনরে ঘটনা আড়াল করতে চষ্টো কর।ে মহশেখালীর সাংবাদকিগণ পৌর ময়ের ও তার উপদষ্টোদরে এমন গোপন পরকিল্পনা জ্ঞাত হয়ে শান্তভাবে পরস্থিতিি নয়িন্ত্রণ কর।ে দফায় দফায় রাজনতৈকি নতোদরে ময়ের মকছুদকে মামলা থকেে বাচানোর দাবী থকেে সরে না গয়িে নয়িমতি আন্দোলন করতে থাকনে। অবশষেে মহশেখালী থানা পুলশি মামলা নতিে বাধ্য হলনে। ঘটনার দনি কয়কে দফায় হাতুড়,ি লোহার রডসহ বভিন্নি অস্ত্র দয়িে তার পা’সহ শরীররে বভিন্নি অংশে নৃশংস আঘাত করা হয়। এতে ছালামত উল্লাহ মারাত্মক আহত হন।
ছালামত উল্লাহর পরবিাররে লোকজনরে অভযিোগ, রাজাকার পুত্র নব্য আওয়ামী লীগ নতো ময়ের মকছুদ ময়িা ও তার লালতি লোকজন র্কতৃক সাংবাদকি, কাউন্সলির ও আওয়ামী লীগ নতো ছালামত উল্লাহর উপর নর্মিম হামলার ঘটনায় দশেজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। হাসপাতালরে চকিৎিসাধীন অবস্থায় ছালামত উল্লাহর কান্নার ভডিওি ও ছবি ভাইরাল হয়ে র্সবত্র নন্দিার ঝড় উঠ।ে এই ঘটনায় র্সবস্তররে মানুষ রাজাকার পুত্র ময়ের মকছুদ ময়িারসহ অন্যান্য হামলাকারীদরে কঠোর শাস্তি দাবি করনে। তবে প্রভাবশালী ইশারায় প্রথম দকিে মামলা রুজু করতে গড়মিসি করে থানা পুলশি। ছালামত উল্লাহ ও তার সহর্কমীরা সাংবাদকিরো নানাভাবে চষ্টো করলওে মামলা নয়েনি পুলশি। তবে তনি পরেয়িে সাধারণ মানুষরে প্রতবিাদ ও দাবরি মুখে মামলা রুজু করে থানা পুলশি। তবে মামলা রুজু ও ঘটনা চারদনি পরেয়িে গলেওে এখন র্পযন্ত একজন আসামীও গ্রফেতার করতে পারনেি পুলশি।
মন্তব্য করুন