কক্সবাজার জলোব্যাপী সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় শীতকালীন বাগদা চংিড়ি চাষে সফলতা লাভ করছেে খামারী-উদ্যোক্তারা। সদ্যগত শীতকালে উপকূলীয় এলাকায় লবনাক্ত পানরি বভিন্নি প্রজক্টেে চাষকৃত বাগদা চংিড়ি এখন আহরণ উপযোগী হয়ছে।ে এসব চংিড়ি এখন বাজারজাত করা হচ্ছে ও দামও ভাল পাওয়া যাচ্ছ।ে
র্বষা মৌসূমরে পাশাপাশি শুস্কমৌসুমে বাগদা চংিড়ি চাষ করে সফল হওয়ায় ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা সঞ্চার হয়ছেে সংশ্লষ্টিদরে মধ্য।ে
উদ্যোক্তা ও চাষীরা বলনে, এতদনি কবেলমাত্র র্বষাকালীন চাষরে মধ্যইে সীমাবদ্ধ ছলি চংিড়ি উৎপাদন। সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় একই জমতিে ডসিম্বের থকেে মে মাস র্পযন্ত শুস্ক মৌসুমে লবণ চাষ ও মে থকেে নভম্বের র্পযন্ত র্বষা মৌসুমে বাগদা চংিড়ি চাষ করা হত। এতদনি এটাই ছলি প্রথাগত চাষ মৌসুম গত ডসিম্বের মাসে চংিড়ি মৌসূম শষে হলে লবন চাষরে জন্য ঘরে শুকয়িে ফলো হয়৷ কন্তিু চংিড়ি ঘরেরে আভ্যন্তরীন বভিন্নি খাল ও নালায় পানি রখেে দনে চাষীরা৷ এরপর এতে চংিড়ি পোনা অবমুক্ত করে শুরু হয় শীতকালীন চাষ।
কয়কেমাস আগে লবণ মৌসুম শুরু হলে লবণ চাষরে পাশাপশি এভাবে চংিড়ি চাষ শুরু করনে মহশেখালী, চকরয়িা, পকেুয়া, উখয়িা, টকেনাফ ও সদর উপজলোর বভিন্নি উদ্যোক্তা ও খামারীরা। মহশেখালী উপজলোর সোনাদয়িার চংিড়ি চাষী আমরি খান বলনে মাটি কাটা, পাড় মরোমত ও অপরাপর সব প্রস্তুতরি পর প্রজক্টেে পোনা অবমুক্ত করা হয়। ৩ মাস আগে ছাড়া এসব পোনা এখন আহরণ উপযোগী বাগদা চংিড়তিে পরণিত হয়ছে।ে
টকেনাফ উপজলোর শাহপরীর দ্বীপ এলাকার উদ্যোক্তা আলী হোসনে বলনে, লবন মাঠরে মধ্যর্বতী খালে চাষকৃত বাগদা চংিড়ি এখন আহরন করা হচ্ছ।ে চকরয়িা উপজলোর বদরখালীর চাষী এনায়তে জানান, শীতকালীন চাষে বাগদা চংিড়রি পাশাপাশি আরো কয়কে প্রজাতরি চংিড়ি ও অন্যান্য মাছও উৎপাদতি হয়ছে।ে
চংিড়রি পাশাপাশি সাথী ফসল হসিাবে উৎপাদতি কোরাল, বাঠা (মুলটে ফশি), দাতনিা, ধুম ও টংেরা মাছ এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছ।ে কক্সবাজার শহররে ভোক্তা জুয়লে জানান, র্বষা মৌসূমরে ঘরেরে মাছ এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছ,ে তবে দাম একটু বশেী।
বাগদা চংিড়ি চাষ পরার্মশক প্রতষ্ঠিান ক্রসিন্টে এ্যাকোয়া কনসালটন্সেি সূত্রে জানা যায়, ঘরে প্রস্তুতরি পর মাট-িপানি পরীক্ষা করে চুন ও সার প্রয়োগ করার পর ঘরেে সুস্থ-সবল মানসম্মত পোনা মজুদ এবং মজুদ পরর্বতী নয়িমতি পরর্চিযা, খাদ্য প্রয়োগ, পানরি তাপমাত্রা নয়িন্ত্রণ, পানরি গভীরতা রক্ষাসহ র্সাবকি পরর্চিযা করলে অল্প সময়ইে ফসল তোলা সম্ভব।
সদর উপজলোর গোমাতলীর চংিড়ি চাষী ও উদ্যোক্তা হান্নান ময়িা বলনে, শীতকালীন চংিড়ি চাষে এ সফলতা এতদাঞ্চলরে চাষীদরে মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ- উদ্দীপনার সঞ্চার করছে।ে
সনিয়ির উপজলো মৎস্য র্কমর্কতা (সদর) ড. মঈন উদ্দনি আহমদ বলনে, চংিড়ি চাষ সম্প্রসারণ ও উৎপাদন বৃদ্ধকিল্পে চাষীদরেকে যাবতীয় প্রযুক্তগিত পরার্মশ দয়ো হচ্ছ।ে
মন্তব্য করুন