জাতিয় দৈনিক প্রথম আলো এবং দৈনিক কক্সবাজার পত্রিকায় প্রকাশিক দুদকের গণশুনানীতে কক্সবাজার পল্লী বিদ্যূৎ অফিস নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ এবং বাখ্যা দিয়েছে পল্লী বিদ্যূৎ অফিসের সাব-ঠিকাদার মোঃ হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন,আমি সামান্য একজন সাব-ঠিকাদার দীর্ঘ বছর ধরে কক্সবাজার পল্লী বিদ্যূৎ অফিসের আওতায় পল্লী বিদ্যূতের লাইন নির্মাণ করে আসছি। ১৮ এপ্রিল দুদক আয়োজিত গণশুনানীতে দক্ষিন মিঠাছড়ির উমখালী গ্রামের বিলকিস বান এবং মোঃ ইউনুচ কতৃক আমার নামে টাকা নেওয়ার আনিক অভিযোগ সম্পূর্ন মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। আমার কাজ লাইন নির্মাণ করা মিটার সংযোগ দেওয়ার কাজ আমি কোন দিন করিনি। অথচ সেই এলাকার লাইন নির্মাণ কাজ দুমাস আগেই শেষ হয়েছে। এর পরে আমি সেখানে যায়নি। পরে দুদকের গণশুনাীতে আমার নাম উঠে আসার পরে আমি নিজে অভিযোগকারীদের বাড়িতে গিয়ে জানতে পারি তারা ভূলক্রমে আমার নাম বলেছে মূলত তারা মিটার সংযোগ দেওয়ার জন্য স্থানীয় এক ইকেট্রেশিয়ানকে টাকা দিয়েছে তার নামের স্থলে ভুলে আমার নামটি বলেছে। এ বিষয়ে দৈনিক কক্সবাজারের পক্ষ থেকে বিলকিস বানুর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি ভুল করে হাফিজুরের নাম বলেছি তিনি আমার কাছ থেকে কোন টাকা নেয়নি। সে জন্য আমি দুঃখিত। এ ব্যাপারে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।
এদিকে পল্লী বিদ্যূৎ অফিসের বিষয় নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য কাউকে বিভ্রান্ত না হাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন পল্লী বিদ্যূৎ অফিসের ঠিকাদার মোঃ হাফিজুর রহমান।
মন্তব্য করুন