কক্সবাজার রিপোর্ট
কক্সবাজার শহরের তারাবনিয়ার ছড়ায় বেইচমেন্ট,ফাইলিং ছাড়া বহুতল ভবন নির্মাণ অব্যাহত থাকায় পার্শবর্তি লোকজনের মাঝে চরম আতংক বিরাজ করছে। মাত্র ৪ সুতা রটের উপর ভিত্তি করে উঠা ভবনে কোন ভাবেই ২ তলার বেশি হতে পারেনা তবে সম্প্রতী ভবন মালিক ৪ তলার উপরে ভবন তুলায় পার্শ বর্তি অনেকে বাড়ি ঢ়র ডেবে গেছে বলে জানান স্থানীয়রা। ফলে জেলার প্রশাসক,কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সহ একাধিক সংস্থাকে অভিযোগ দিয়েও কোন কাজ হচ্ছে জানিয়ে ভোক্তভোগীদের দাবী কর্তৃপক্ষকে আমাদের মৃুত্যর অপেক্ষা করছে ?
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে কক্সবাজার শহরের তারাবনিয়ার ছড়া সাবেক কমার্স কলেজ রোড়ে ফাতেমা মঞ্জিল নামের বহুতল ভবন টি এখন আতংকের কারন হয়েছে। মুজিবুর রহমানের মালিকানাধীণ এই ভবনটি এর আগে তহসিলদার মেজবাহর বাড়ি ছিল। তিনি যখন জমিটি কিনে তখন সেটা সম্পূর্ন পুকুর ছিল। আর জমি বিক্রেতা শফি বলেন মেজবাহকে আমরা জমি বিক্রি করেছিলাম তখন সেটা আমাদের পৈত্রিক পুকুর ছিল। তিনি যখন বাড়ি করছিল তখন কোন ফাইলিং করেনি এমনকি বেইচমেন্ট ঢালাও করেনি। তখন তিনি আমাদের বলেছিল একতলা একটি বাড়ি করবে। পরে তিনি বিপুল টাকা দিয়ে সেই বাড়ি বিক্রি করে দিয়েছে। পরে সেই বাদি এখন ৪ তলার করে ফেলেছে। কোন কর্তৃপক্ষেন অনুমোদন ছাড়া করা বর্তমানে সেই বাড়িটি পূর্ব দিকে অনেকটা হেলে পড়েছে। এবং আমাদের পার্শবর্তি ঘরে দেবে গিয়ে ঘরের দরজা জানাল আর ব্যবহার করা যাচ্ছেনা। এ বিষয়ে বাড়ির মালিককে একাধিক বার বল্লেও তারা কোন কর্নপাত করছেনা। ফলে যে কোন মুহুর্তে একটি সংঘর্ষ ও হতে পারে। এ বিষয়ে আমরা জেলা প্রশাসক,কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ,পরিবেশ অধিদপ্তর,পৌরসভা সব জায়গায় অভিযোগ দিলেও কোন সুরাহা হয়নি। আমাদের ধারনা কর্তৃপক্ষ আমাদের মৃুত্যর জন্য অপেক্ষা করছে। তাই যে কোন বড় দূর্ঘটনার আগে অনুমদ ছাড়া বহুতল ভবন নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়ছে এলাকাবাসী।
মন্তব্য করুন