মাহাবুবুর রহমান.
জামাল হোসেন পিতা ফিরোজ আহাম্মদ মাতা দিলদার বেগম তার জন্ম রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১৬ বছর বয়সে এক পরিচিত আত্বীয়ের মাধ্যমে ভূয়া নাম ঠিকানা ব্যবহার করে সৌদি আরব পাড়ি দেয়। সেখান থেকে এসে আবার নাম ঠিকানা পরিবর্তন করে বর্তমানে থাকে শহরের সদর উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন দক্ষিন ডিককুল এলাকায়। দীর্ঘ বছর সেখানে থাকলেও বর্তমানে জাতিয় পরিচয় পত্র করেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকার পাঁচলাইশ ঠিকানা দিয়ে যার নাম্বার ১৯৮৮১৫৯৫৭০৮০০০২১৭। আত্ব স্বীকৃত এই রোহিঙ্গার দাবী স্থানীয় একজনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম থেকে টাকা খরচ করে ভোটার হয়েছি। সেটা দিয়ে বর্তমানে ছেলে মেয়েদের লেখপড়া সহ কিছু করছে। তার ছেলে মেয়েরা বর্তমানে শহরের হাজী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ে। একই সাথে তার ভায়রা জাফরও একজন স্বীকৃত রোহিঙ্গা এলাকাবাসীর কাছে জানা গেছে জামাল এবং জাফর দুজনেই এখন স্থানীয়দের প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ার বেশ দাপটের সাথে ডিককুল এলাকায় বসাবাস করছেএবং ব্যবসা বানিজ্য করছে।
এ ব্যপারে জামাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেণ,আমি রোহিঙ্গা ক্যাম্প জন্ম গ্রহন করলেও দীর্ঘ বছর ধরে কক্সবাজারে থাকি এখন সবাই আমাকে চিনে। এখন এসব নিয়ে টানাটানি করে লাভকি ? তবে এলাকাবাসীর দাবী রোহিঙ্গাদের কাছে জাতিয় পরিচয় পত্র থাকলে তারা বাংলাদেশের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করবে এটা কোন ভাবেই কাম্য নয়। আর এসব রোহিঙ্গারা কার মাধ্যমে কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড করেছে সেটা খতিয়ে দেখে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবীজানান
মন্তব্য করুন